|
ফ্রিল্যান্সিং টিউটোরিয়াল |
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সব কিছু পরিবর্তন হচ্ছে এবং তরুণ প্রজন্ম চাকরির পেছনে না ছুটে নিজে কিছু করার চেষ্টা করছে। প্রায় বেশির ভাগ তরুণ তরুণী নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ছে। যদি নির্দিষ্ট কোনো কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া একদম সহজ। ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি পেশা যেখানে একজন ব্যক্তি স্বাধীনভাবে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের জন্য কাজ করে থাকেন নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে স্থায়ীভাবে যুক্ত না থেকে। এতে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতার ভিত্তিতে বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেন এবং কাজ শেষে পারিশ্রমিক গ্রহণ করেন। সাধারণত ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা মার্কেটপ্লেস যেমন Upwork ও Fiverr এর মাধ্যমে কাজ পান। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মধ্যে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং ও ভিডিও এডিটিং এবং ডাটা এন্ট্রি সহ নানা ধরনের কাজ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই ধরনের কাজের সুবিধা হলো ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সময় এবং কাজের ধরন নিজের মতো করে নির্ধারণ করতে পারেন। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে অনেক তরুণ-তরুণীরা।
তাই আপনিও ফ্রিল্যান্সিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে নিতে পারেন।
|
Freelancing tutorials |
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ
ফ্রিল্যান্সিং একটি বিশাল কাজের ভান্ডার। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে ভিন্ন হতে পারে। একজন ফ্রিল্যান্সার তার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ গ্রহণ করেন এবং অনলাইনে সেই কাজ সম্পন্ন করে থাকেন। এখানে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজের ধরন উল্লেখ করা হলো:
১. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট:
ওয়েব ডেভেলপাররা সাধারণত ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করে থাকেন। বিশেষ করে ওয়েবসাইট তৈরি ও মেইনটেনেন্স এবং ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের কাজ করে থাকেন।
২. গ্রাফিক ডিজাইন:
গ্রাফিক ডিজাইনাররা সাধারণত গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ করে থাকেন। বিশেষ করে
লোগো, ব্যানার ও পোস্টার এবং সোশ্যাল মিডিয়া গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করে থাকেন।
৩. কনটেন্ট রাইটিং:
কনটেন্ট রাইটাররা সাধারণত কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে কাজ করে থাকেন। বিশেষ করে ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, কপিরাইটিং ও স্ক্রিপ্ট রাইটিং এবং টেকনিক্যাল লেখা নিয়ে কাজ করে থাকেন।
৪. ডিজিটাল মার্কেটিং:
ডিজিটাল মার্কেটাররা সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করে থাকেন।
যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও ইমেইল মার্কেটিং এবং Google Ads ম্যানেজমেন্ট এইসব নিয়ে কাজ করে থাকেন।
৫. ভিডিও এডিটিং:
ভিডিও এডিটররা সাধারণত ভিডিও এডিটিং নিয়ে কাজ করে থাকেন। যেমন: ভিডিও তৈরি, এডিটিং ও মোশন গ্রাফিক্স এবং অ্যানিমেশন কাজ করে থাকেন।
৬. ডাটা এন্ট্রি:
যারা ডাটা এন্ট্রি কাজ করেন তারা মূলত ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট ও ডাটা এন্ট্রি এবং ডাটা প্রসেসিং নিয়ে কাজ করে থাকেন।
৭. ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি:
এরা মূলত ইভেন্ট ফটোগ্রাফি ও প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি এবং ভিডিও শুটিং এইসব নিয়ে কাজ করে থাকেন।
৮. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
: এরা মূলত প্রশাসনিক কাজ, ইমেইল ম্যানেজমেন্ট ও ডেটা ম্যানেজমেন্ট এবং কাস্টমার সাপোর্ট প্রদান করে থাকেন।
৯. ই-কমার্স ম্যানেজমেন্ট:
যারা ই-কমার্স ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কাজ করেন তারা অনলাইন স্টোরে প্রডাক্ট আপলোড ও অর্ডার ম্যানেজমেন্ট এবং কাস্টমার সাপোর্ট দিয়ে থাকেন।
১০. সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:
এরা মূলত মোবাইল বা ওয়েব অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ও সফটওয়্যার টেস্টিং এবং প্রোগ্রামিং বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকেন।
১১. অনুবাদ কাজ:
এরা বিভিন্ন ভাষায় ডকুমেন্ট ও ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য মিডিয়া অনুবাদ করে থাকেন।
১২. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
: এরা মূলত ইউটিউব, ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রাম এবং টুইটার ইত্যাদিতে ব্র্যান্ডের একাউন্ট পরিচালনা করে থাকেন।
১৩. অডিও এবং সাউন্ড এডিটিং:
এরা মূলত পডকাস্ট ও মিউজিক ট্র্যাক এবং অন্যান্য অডিও এডিটিং ও মিক্সিং নিয়ে কাজ করে থাকেন।
১৪. কাস্টমার সাপোর্ট:
এরা মূলত অনলাইনে চ্যাট এবং ইমেইল বা ফোনের মাধ্যমে গ্রাহক সেবা প্রদান করে থাকেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করতে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয় যা আপনাকে সফল ফ্রিল্যান্সার হতে সহায়তা করবে। নিচে ধাপে ধাপে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সকল পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো:
১. দক্ষতা উন্নয়ন
প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এটি হতে পারে যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং ও ভিডিও এডিটিং এবং ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি। আপনার দক্ষতা যত ভালো হবে তত ভালো কাজ পাবেন।
২. প্রোফাইল তৈরি
Upwork ও Fiverr এবং Freelancer এর মতো ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপনার একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। প্রোফাইলে আপনার দক্ষতা ও কাজের অভিজ্ঞতা এবং পূর্বের কাজের উদাহরণ (portfolio) অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যাতে ক্লায়েন্ট আপনার কাজ সম্পর্কে জানতে পারে।
৩. পোর্টফোলিও তৈরি
একটি ভালো পোর্টফোলিও তৈরি করুন যেখানে আপনার করা কাজের নমুনা থাকবে। এটি ক্লায়েন্টকে দেখাবে যে আপনি দক্ষ এবং কাজটি সফলভাবে করতে পারবেন। পোর্টফোলিও যত শক্তিশালী হবে তত ভালো কাজের সুযোগ পাবেন।
৪. কাজ খোঁজা
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিভিন্ন কাজের প্রস্তাবনা (job postings) থাকে। আপনার দক্ষতার সঙ্গে মানানসই কাজ বেছে নিয়ে বিড করুন বা প্রপোজাল পাঠান। প্রপোজালে কাজ করার পদ্ধতি এবং সময়সীমার বিবরণ দিন।
৫. ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ
ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তাদের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন। তাদের চাহিদা অনুযায়ী কাজ করার চেষ্টা করুন এতে ক্লায়েন্ট আপনাকে পুনরায় কাজ দিবে।
৬. কাজ সম্পন্ন করা
যখন কাজ পাবেন সময়মতো এবং সঠিকভাবে তা সম্পন্ন করুন। কাজ জমা দেওয়ার পর যদি প্রয়োজনীয় হয় তাহলে সংশোধন করুন। এতে ক্লায়েন্ট সন্তুষ্ট থাকবে এবং আপনি ভালো রিভিউ পাবেন।
৭. পেমেন্ট গ্রহণ
কাজ শেষ করার পর ক্লায়েন্ট নির্ধারিত পেমেন্ট প্রদান করবে। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলো সাধারণত পেমেন্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাই পেমেন্ট নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সময়মতো পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।
৮. রিভিউ এবং রেটিং
কাজ জমা দেওয়ার পরে কাজ সম্পন্ন হলে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে একটি রিভিউ এবং রেটিং নিন। ভালো রিভিউ ভবিষ্যতে নতুন ক্লায়েন্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
৯. কাজের মান বজায় রাখা
কাজের মান এবং সময়সীমা মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্লায়েন্টের আস্থা অর্জন করতে হলে আপনাকে সব সময় মানসম্মত কাজ করতে হবে এবং সময়মতো কাজ জমা দিতে হবে এতে করে পরবর্তীতে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
১০. নেটওয়ার্কিং
নতুন ক্লায়েন্টের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। লিঙ্কডইন ও সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য পেশাদার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আপনার কাজ প্রচার করুন এবং নতুন কাজের সুযোগ খুঁজুন।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করতে পারেন এবং সফল ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ কিভাবে শিখবো
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শিখতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে যা আপনাকে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করবে। নিচে ধাপে ধাপে কীভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শেখা যায় তা বর্ণনা করা হলো:
১. দক্ষতা বাছাই করা
প্রথমে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোন কাজ বা দক্ষতা শিখতে চান। জনপ্রিয় কিছু ফ্রিল্যান্সিং কাজ হলো:
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (HTML, CSS, JavaScript, PHP, ইত্যাদি)
গ্রাফিক ডিজাইন (Photoshop, Illustrator, Canva)
কনটেন্ট রাইটিং (ব্লগিং, কপিরাইটিং, SEO রাইটিং)
ডিজিটাল মার্কেটিং (SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং)
ভিডিও এডিটিং (Premiere Pro, Final Cut Pro, DaVinci Resolve)
২. অনলাইন কোর্সে ভর্তি হওয়া
অনলাইন কোর্স করার মাধ্যমে আপনার বাছাই করা দক্ষতা শিখতে পারেন। কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম যা থেকে শিখতে পারেন:
Udemy: এখানে বিভিন্ন বিষয়ের কোর্স পাওয়া যায়। সাধারণত সাশ্রয়ী মূল্যে কোর্স করা যায়।
Coursera: বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোর্স প্রদান করে।
LinkedIn Learning: পেশাদারদের জন্য কোর্স প্রদান করে।
Skillshare: প্রায় সব ধরনের ক্রিয়েটিভ ও প্রযুক্তিগত কাজ শেখার জন্য কোর্স থাকে।
৩. ইউটিউবের ভিডিও দেখা
বিভিন্ন ফ্রি টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়। বেশিরভাগ স্কিল শেখার জন্য ইউটিউবে অনেক ভালো মানের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়।
এছাড়াও আপনি চাইলে বাংলাদেশের বিভিন্ন আইটি গুলো থেকে কাজ শিখতে পারেন যারা মুলত কাজ শিখিয়ে থাকে।
৪. প্র্যাকটিস এবং প্রজেক্ট তৈরি করা
শুধু কোর্স বা ভিডিও দেখা যথেষ্ট নয়। আপনাকে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে। আপনার শেখা স্কিলগুলো নিয়ে ছোট প্রজেক্ট তৈরি করুন এবং নিজের কাজের মান উন্নত করুন। যেমন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখলে নিজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং কাজের দক্ষতা থাকলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রায় সব কাজই অনলাইনে করা হয় তাই একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ এবং কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে। কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এমন হতে হবে যাতে আপনার কাজের সফটওয়্যারগুলো ভালোভাবে চালানো যায়।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি চাইলে কাজ শুরু করতে পারেন। এখানে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বর্ণনা করা হলো:
১. Upwork
বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পাবেন যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিক ডিজাইন এবং কনটেন্ট রাইটিং ইত্যাদি।
২. Fiverr
এখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের স্কিল অনুযায়ী গিগ তৈরি করে থাকে এবং ক্লায়েন্টরা সেই গিগ দেখে অর্ডার করে থাকেন।
৩. Freelancer
এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ পাওয়া যায় যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন ও লেখা এবং মার্কেটিং ইত্যাদি। আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী প্রজেক্টগুলোর জন্য বিড করতে পারেন।
৪. Toptal
বিশেষভাবে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম। এখানে শুধু সেরা ৩% ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। এখানে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বেশিরভাগ একাউন্ট করা সম্ভব হয়ে উঠে না।
৫. Guru
একটি বহুল ব্যবহৃত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন কাজের ক্যাটাগরি রয়েছে। এখানে ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখে ক্লায়েন্ট কাজের জন্য অর্ডার করতে পারে।
৬. PeoplePerHour
ইউরোপীয় বাজারে জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। এখানে ঘন্টা ভিত্তিক অথবা প্রজেক্ট ভিত্তিক কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।
৭. 99designs
গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য একটি বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। ডিজাইন কনটেস্টের মাধ্যমে ক্লায়েন্টরা তাদের প্রয়োজনীয় ডিজাইন পেয়ে থাকে। এখানে আপনি জয়েন হয়ে চাইলে গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ করতে পারেন।
৮. SimplyHired
একটি জব সার্চ ইঞ্জিন যা ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্যও ব্যবহৃত হয়। এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সিং কাজের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়।
৯. FlexJobs
রিমোট এবং ফ্লেক্সিবল কাজের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম। এখানে নিরাপদ এবং স্ক্যাম মুক্ত কাজের বিজ্ঞাপন থাকে।
আপনারা চাইলে এখানে কাজ করতে পারেন।
সবশেষে
প্রতিটি মার্কেটপ্লেসের নিজস্ব ফিচার এবং ফি স্ট্রাকচার রয়েছে। আপনার দক্ষতা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক মার্কেটপ্লেস নির্বাচন করে সেখানে কাজ শুরু করতে পারেন। আমি আপনাদের কেবল মাত্র একটি ফ্রিল্যান্সিং এর সঠিক গাইডলাইন প্রদান করলাম।
আইটি ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url